পেস্টি
মাংস বা সবজির পুর দেওয়া আবৃত বদ্ধ উনুনে সেঁকা ময়দার সুখাদ্য / From Wikipedia, the free encyclopedia
পেস্টি (/ˈpɑːsti/ or /ˈpæsti/, টেমপ্লেট:Lang-kw)[1] এক প্রকার সেঁকা পেস্ট্রি, যেটি যুক্তরাজ্যের কর্ণওয়াল এলাকার একটি ঐতিহ্যবাহী খাবার।এটি প্রস্তুত করা হয় মসৃণ মচমচে পেস্ট্রির ভিতর কাঁচা পুর, বিশেষত মাংশ ও শাকসবজি, দিয়ে।
অন্যান্য নাম | কর্ণিশ প্যাটি, পেস্ট্রি, ব্রিটিশ পিস্টি, অজি, ওজি, টেডি অজি, টিডি ওগিন, ওজি ওগিন এবং অন্যান্য |
---|---|
প্রকার | প্রধান |
উৎপত্তিস্থল | যুক্তরাজ্য |
অঞ্চল বা রাজ্য | প্রায়ই কর্নওয়াল-এর সাথে যুক্ত |
পরিবেশন | গরম বা ঠাণ্ডা |
প্রধান উপকরণ | পেস্টিসহ নানা জিনিস, সাধারণত গরুর মাংস এবং সবজি |
পেস্ট্রিটি মাঝ বরাবর এমনভাবে ভাঁজ করা হয় যাতে পুর অর্ধ বৃত্তাকার অবস্থায় থাকে এবং বাঁকা প্রান্তটি সেটিকে সেঁকার আগ পর্যন্ত আটকে রাখে।
২০১১ সাল থেকে ইউরোপে 'সংরক্ষিত ভৌগোলিক সূচক' মর্যাদাভোগী ঐতিহ্যবাহী কর্নিশ পেস্টিতে পুর হিসেবে গো মাংশ, ফালিফালি বা চাকচাক করে কাটা আলু, সুইডিশ শালগম (টারনিপ বা রুটাবাগা নামেও পরিচিত - কর্ণওয়ালে শালগম নামেই উল্লেখ করা হয়) ও পেঁয়াজ দেয়া হয়, স্বাদবর্ধনের জন্য যোগ করা হয় লবণ ও গোল মরিচ, এবং তারপর সেটি সেঁকা হয়।পেস্টির সাথে কর্ণওয়ালের সংশ্লিষ্টতাই সবচেয়ে বেশি।এটি এখানকার জাতীয় খাবার এবং কর্নিশ খাদ্য ব্যবসার ৬% এর দখলে। বিভিন্ন প্রকার পুর দিয়ে পেস্টি তৈরি হয়, এবং কিছু দোকান আছে যারা সর্ব প্রকার পেস্টি বিক্রিতে স্বনামধন্য।
ঐতিহাসিক বিভিন্ন সুত্রে ও গল্পে পেস্টির অনেক উল্লেখ থাকলেও এর উৎপত্তি স্থল নিয়ে নিশ্চিতভাবে কিছু বলা যায় না।কর্নিশ খনি শ্রমিকদের মাধ্যমে পেস্টি বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় হয়।ফলে অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, আর্জেন্টিনা, মেক্সিকো, উলস্টার এবং অন্য অনেক জায়গায় বিভিন্ন প্রকার পেস্টি দেখতে পাওয়া যায়।