গ্রিনপিস
গ্রিন পিস আন্দোলন সম্পর্কে আলোচনা / From Wikipedia, the free encyclopedia
গ্রিনপিস হল একটি বেসরকারী[2] আন্তর্জাতিক পরিবেশবাদি সংস্থা। বিশ্বের পঞ্চান্নটি দেশে এর শাখা রয়েছে যা নেদারল্যান্ডসের আমস্টারডাম থেকে পরিচালিত হয়।[3] এই সংস্থাটির মূল উদ্দেশ্য পৃথিবী নামক এই গ্রহের সব ধরনের জীববৈচিত্রের প্রতি পালনের জন্য প্রাকৃতিক পরিবেশ নিশ্চিত করা।[4] সংস্থাটি সারা বিশ্বে বন্য পরিবেশ ধ্বংশ, গ্লোবাল ওয়ার্মিং, অধিক হারে মাৎস্য শিকার, বাণিজ্যিক ভাবে তিমি শিকার এবং পারমাণবিক শক্তির বিরুদ্ধে প্রচারণা চালিয়ে আসছে। এই লক্ষ্যে সংস্থাটি উচ্চপর্যায়ে লবিং এবং সরাসরি পদক্ষেপ গ্রহণ গ্রহণ করে থাকে। গ্রিনপিস কোন সরকারি অনুদান গ্রহণ না করে এর প্রায় তিন কোটি সমর্থকদের কাছ থেকে অর্থ গ্রহণ করে থাকে।[5][6]
গঠিত | ১৯৬৯-১৯৭২ |
---|---|
ধরন | বেসরকারী |
উদ্দেশ্য | পরিবেশবাদ |
সদরদপ্তর | আমস্টারডাম, নেদারল্যান্ডস, ইউরোপীয় ইউনিয়ন |
যে অঞ্চলে কাজ করে | আন্তর্জাতিক |
নির্বাহি পরিচালক | কুমি নাইডু |
সভাপতি | আয়েশা ইমাম (নাইজেরিয়া) |
প্রধান অঙ্গ | পরিচালনা পর্ষদ |
বাজেট | €236.9 million (2011) |
স্টাফ | ২,৪০০ (২০০৮) |
স্বেচ্ছাকর্মী | ১৫,০০০[1] |
ওয়েবসাইট | www.greenpeace.org |
প্রাক্তন নাম | ডোন্ট মেক এ ওয়েভ |
ষাট এবং সত্তোরের দশকে কানাডার ব্রিটিশ কলম্বিয়ার ভ্যানকুভারে পারমাণবিক শক্তির বিরোধিতা করার মাধ্যমে এই সংস্থাটিস সূচনা ঘটে। আলাস্কায় যুক্তরাষ্টের পারমাণবিক পরীক্ষার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার জন্য ১৫ই সেপ্টেম্বর ১৯৭১ সালে সদ্য প্রতিষ্ঠিত ডোন্ট মেক এ ওয়েভ কমিটি ফিলিস কোরম্যাক নামের একটি জাহাজ ভ্যানকুভার থেকে পাঠায়। ফিলিস কোরম্যাক জাহাজটির নাম সেসময় পরিবর্তন করে গ্রিনপিস রাখা হয়। পরবর্তীতে ডোন্ট মেক এ ওয়েভ কমিটিও গ্রিনপিস নামটি ধারণ করে।[7]